ইউরোপে জব

ঢাকা ০১:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সিএনএন পর্তুগালে ফুড ডেলিভারির ব্যাগ নিয়ে সাংবাদিকের প্রতিবাদ

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:১৬:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫১৮৬ বার পড়া হয়েছে

পর্তুগাল প্রতিনিধি:
পর্তুগালে বসবাসরত বাংলাদেশি, ভারতীয়, নেপালি ও আফ্রিকান অভিবাসীরা কঠোর পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। তারা স্থানীয়দের কর্মসংস্থান কেড়ে নিচ্ছেন না; বরং এমন সব পেশায় নিয়োজিত আছেন, যা অনেক পর্তুগিজ নাগরিক করতে চান না — যেমন ফুড ডেলিভারি, ক্লিনিং, রেস্টুরেন্ট ও ফ্যাক্টরি শ্রমের মতো পরিশ্রমসাধ্য এবং প্রায়শই অধিকারবিহীন কাজ।

সম্প্রতি প্রখ্যাত বিশ্লেষক ও সাংবাদিক প্যাচেকো পেরেইরা (Pacheco Pereira) সিএনএন পর্তুগালের একটি লাইভ আলোচনায় Glovo ফুড ডেলিভারির ব্যাগ সঙ্গে নিয়ে হাজির হন। এই অপ্রত্যাশিত উপস্থিতির মাধ্যমে তিনি সমাজে অভিবাসীদের ভূমিকা ও গুরুত্বের প্রতীকী বার্তা দেন।

তিনি বলেন, অভিবাসীরা শুধু নিজেদের জীবিকা নয়, বরং দেশের অর্থনীতিকেও এগিয়ে নিচ্ছেন। তাই তাদের প্রতি ন্যায়, সম্মান ও সহমর্মিতার সঙ্গে আচরণ করা উচিত। পেরেইরার এই উদ্যোগকে পর্তুগালের মানবাধিকারকর্মী ও অভিবাসী সম্প্রদায় ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছে।

বিশ্লেষকদের মতে, পর্তুগিজ সমাজে অভিবাসীদের অবদান যতটা বাস্তব, ততটাই উপেক্ষিত। পেরেইরার এই প্রতীকী প্রতিবাদ সেই উপেক্ষিত বাস্তবতাকে সামনে আনতে এক সাহসী পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

ট্যাগস :

সিএনএন পর্তুগালে ফুড ডেলিভারির ব্যাগ নিয়ে সাংবাদিকের প্রতিবাদ

আপডেট সময় ০৮:১৬:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

পর্তুগাল প্রতিনিধি:
পর্তুগালে বসবাসরত বাংলাদেশি, ভারতীয়, নেপালি ও আফ্রিকান অভিবাসীরা কঠোর পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। তারা স্থানীয়দের কর্মসংস্থান কেড়ে নিচ্ছেন না; বরং এমন সব পেশায় নিয়োজিত আছেন, যা অনেক পর্তুগিজ নাগরিক করতে চান না — যেমন ফুড ডেলিভারি, ক্লিনিং, রেস্টুরেন্ট ও ফ্যাক্টরি শ্রমের মতো পরিশ্রমসাধ্য এবং প্রায়শই অধিকারবিহীন কাজ।

সম্প্রতি প্রখ্যাত বিশ্লেষক ও সাংবাদিক প্যাচেকো পেরেইরা (Pacheco Pereira) সিএনএন পর্তুগালের একটি লাইভ আলোচনায় Glovo ফুড ডেলিভারির ব্যাগ সঙ্গে নিয়ে হাজির হন। এই অপ্রত্যাশিত উপস্থিতির মাধ্যমে তিনি সমাজে অভিবাসীদের ভূমিকা ও গুরুত্বের প্রতীকী বার্তা দেন।

তিনি বলেন, অভিবাসীরা শুধু নিজেদের জীবিকা নয়, বরং দেশের অর্থনীতিকেও এগিয়ে নিচ্ছেন। তাই তাদের প্রতি ন্যায়, সম্মান ও সহমর্মিতার সঙ্গে আচরণ করা উচিত। পেরেইরার এই উদ্যোগকে পর্তুগালের মানবাধিকারকর্মী ও অভিবাসী সম্প্রদায় ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছে।

বিশ্লেষকদের মতে, পর্তুগিজ সমাজে অভিবাসীদের অবদান যতটা বাস্তব, ততটাই উপেক্ষিত। পেরেইরার এই প্রতীকী প্রতিবাদ সেই উপেক্ষিত বাস্তবতাকে সামনে আনতে এক সাহসী পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।